বর্ণিল সাজ, আতশবাজির ঝলকানি আর বেলুন ওড়ানোর মধ্য দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। মধ্যরাতে হাজারো মানুষ বিভিন্ন শহরের রাস্তায় জড়ো হয়ে ২০২২ সালকে বিদায় এবং ২০২৩ সালকে স্বাগত জানিয়েছে।
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে সময়ের দিক থেকে এগিয়ে থাকায় প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র কিরিবাতি সর্বপ্রথম নতুন বছরকে বরণ করে নিয়েছে। এক ঘণ্টা পর ২০২৩ সালকে স্বাগত জানিয়েছে নিউজিল্যান্ড। এরপর অস্ট্রেলিয়ার সিডনির রাস্তায় জড়ো হয়ে আতশবাজির ঝলকানিতে বর্ষবরণ করেছেন সেখানকার বাসিন্দারা। এরপর ইউরোপ, আফ্রিকা এবং এশিয়ার দেশগুলোতেও খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপিত হয়েছে। সময়ের দিক থেকে পিছিয়ে থাকায় আমেরিকার মানুষ এখনো বর্ষবরণের অপেক্ষায় আছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কীভাবে বর্ষবরণ হলো, তা রয়টার্সের কয়েকটি ছবিতে দেখে নেওয়া যাক।
ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোর কোপাকাবানা সমুদ্র সৈকতে, নববর্ষ উদযাপনের সময় আতশবাজি বিস্ফোরিত হওয়ার সাথে সাথে লোকেরা উদযাপন করছে।
ফিলিপাইনের মেট্রো ম্যানিলার কুইজন সিটিতে নববর্ষের পার্টির সময় একজন মেয়ে তার মাকে চুম্বন করছেন।
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে নববর্ষ উদযাপনের সময় এক দম্পতি সেলফি তুলছেন।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে নববর্ষ উদযাপনের সময় সিডনি হারবারে আতশবাজি বিস্ফোরিত হয়
সংযুক্ত আরব আমিরাতে বর্ষবরণের কেন্দ্রবিন্দু ছিল বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন বুর্জ খলিফা।
Leave a Reply