1. Armanch88@gmail.com : md arman : md arman
  2. res_242629@yahoo.com : Babu Rony : Babu Rony
  3. abdulbased007@gmail.com : Abdul Baset : Abdul Baset
  4. dailyekusheysangbad01@gmail.com : bhuluyanews :
  5. ripon.ashulia@gmail.com : MD Ripon Miah : MD Ripon Miah
  6. icca.gure@gmail.com : Md Deloar Hossen sumon : Md Deloar Hossen sumon
  7. zohurulislam7@gmail.com : Zahurul Islam : Zahurul Islam
May 3, 2024, 2:42 pm
Title :
মিরপুরে ভবন নির্মাণে বিকট শব্দে কাঁপছে আশেপাশের ভবন এবং ভবনে ধরছে ফাটল নব্বই দশকের জগতালো চাকমার উদ্যোগে রামগড়ে প্রবীণ-নবীন ছাত্রলীগের পুনর্মিলন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হলো আজ ন্যাশনাল হোটেল এন্ড ট্যুরিজ্‌ম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের হেড অফ ডিপার্টমেন্ট জাহিদা বেগমের শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশ কারাতে ফেডারেশনের সহ-সভাপতির পদ হতে অব্যাহতির উপর স্থিতাবস্থা শের-ই-বাংলা এ.কে ফজলুল হক এর ১৫০ তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে “শেরে বাংলা কর্মময় জীবন শীর্ষক আলোচনা সভা,,ও অ্যাওয়ার্ড প্রদান ২০২৩ দর্শকশ্রোতারাই সব শিল্পীদের শক্তির উৎস: মায়িশা শান্তা। বেলকুচিতে সুবিধা বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ বেলকুচিতে কৃষকদের মাঝে মাসকলাই বীজ ও সার বিতরণ বেলকুচিতে দুর্গা পূজা মন্ডপ প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় বেলকুচিতে ডেঙ্গু আক্রান্তে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

বাঁশখালী হত্যার ১৭ বছর: বিচারের অপেক্ষা আর কত?

  • আপডেটের সময় : Wednesday, November 18, 2020
  • 442 জন দেখেছে

২০১৯ সালের ২৩ জুন উচ্চ আদালত মামলার বিচার ছয় মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দেওয়ার পর পেরিয়ে গেছে ১৬টি মাস। কিন্তু বিচার শেষ হওয়া তো দূরের কথা অর্ধশতের বেশি সাক্ষীর অর্ধেকের বেশি সাক্ষ্য এখনও নেওয়া হয়নি। এত দিনেও বিচার না পেয়ে নিরাশ পরিবারটির সদস্যরা।
২০০৩ সালের ১৮ নভেম্বর রাতে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর সাধনপুর গ্রামের শীলপাড়ায় বাইরে থেকে ঘরে তালা লাগিয়ে গান পাউডার ছড়িয়ে আগুনে পুড়িয়ে নারী-শিশুসহ ১১ জনকে হত্যা করা হয়।
নিহতরা হলেন- তেজেন্দ্র লাল শীল (৭০), তার স্ত্রী বকুল শীল (৬০), ছেলে অনিল শীল (৪০), অনিলের স্ত্রী স্মৃতি শীল (৩২), অনিলের তিন সন্তান রুমি শীল (১২), সোনিয়া শীল (৭) ও চার দিন বয়সী কার্তিক শীল, তেজেন্দ্র শীলের ভাইয়ের মেয়ে বাবুটি শীল (২৫), প্রসাদি শীল (১৭), অ্যানি শীল (৭) এবং কক্সবাজার থেকে বেড়াতে আসা আত্মীয় দেবেন্দ্র শীল (৭২)।
সেদিন অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পাওয়া তেজেন্দ্র শীলের ছেলে বিমল শীল পরে বাদি হয়ে মামলা করেন। এরপর ১৭ বছর মা-বাবাসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যার বিচার চেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন বিমল।
বিচার পাওয়া নিয়ে হতাশার কথা জানিয়ে বিমল শীল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “মামলা চালাতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছি। হিমশিম খেয়ে যাচ্ছি। কোনো সহযোগিতাও পাচ্ছি না। সরকার যদি মামলা পরিচালনার ভার নিত।
“বছর ঘুরলে শুধু পত্র পত্রিকায় লেখালেখি হয়, এটুকুই। কেউ আর খবরও নেয় না। মা-বাবা হারালাম। আর অবশিষ্ট কিছুই নেই।”
শুরু থেকে এই মামলার বিচারের দাবিতে সরব বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাণা দাশগুপ্ত বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “২০০১-২০০৬ এই সময়ে দেশে যে কয়টি লোমহর্ষক ঘটনা ঘটেছিল তার মধ্যে বাঁশখালীর এই হত্যাকাণ্ড একটি। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো ঘটনার বিচার হয়নি।
“অনতিবিলম্বে বাঁশখালী ১১ হত্যা মামলার বিচার জাতি দেখতে চায়। ইতিমধ্যে ভুক্তভোগীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। তারা জীবদ্দশায় বিচার পাবে না বলে আশঙ্কা করছেন।”
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা বলছেন, সাক্ষী হাজির করতে না পারায় এবং প্রায় আট মাস ধরে সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারকের পদ খালি থাকায় বিচার কাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2023 Dailyekusheysangbad.com
Desing & Developed BYServerNeed.com