মীরপুরের মধ্য মনিপুরের স্থায়ী বাসিন্দা মো:মোবারক আলী।বাবা মৃত মো: আব্দুল আজিজ।মাতা রাবেয়া খাতুন।মোবারক আলীর জাতীয় পরিচিতি নং- ১৯৬৭২৬৯৪৮১৩৮৭৬৫২৬।টি আই এন নং- ২১৩৮৭৬৩২৫৮৩৮।তার সহ কর্মী এবং আশে পাশের লোকজন যাকে সিএনজি মোবারক নামে চিনেন । মোবারক আলীর মিরপুর মনিপুরে আছে ৩টা ফ্ল্যাট।যার বাজারমুল্য দুই থেকে আড়াই কোটি টাকা।১৪ টা সিএনজি,২টা বাস।রুপনগরে প্লট।আশুলিয়া ও ব্রাহ্মণ্যবাড়িয়াতে জায়গা জমি।আরও অনেক সম্পদ ও ব্যাংকে টাকা আছে নামে বেনামে ।এত ধনসম্পদের মালিক মোবারক আলী পেশায় বাংলাদেশ পুলিশের একজন ট্রাফিক কনস্টেবল।
কিন্তু একটা সরকারি চাকরিজীবির বেতনে যেখানে জীবন নির্বাহ করতে যেখানে হিমসিম খাওয়ার কথা,সেখানে তিনি গড়েছেন সম্পদের বড় পাহাড়। বোঝাই যায় এত কোটি টাকার সম্পদের পাহাড় তিনি কিভাবে গড়েছেন।সেবা পেশায় নিয়োজিত মানুষ যখন ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতি করে রাস্ট্রের ক্ষতিসাধন করে,সেই মানুষটাকে রাস্ট্রদ্রোহীতার সাজা দেওয়া উচিৎ।কিন্তু ক্ষমতার ব্যবহার করে আইনের মানুষ হয়েও সে রয়ে গেছে আইনের ধরা ছোঁয়ার বাইরে।রক্ষক যখন ভক্ষক হয় তখন কি হয় তার উদাহরণ এই মোবারক আলী।জনদরদী আর দানশীলতার খোলসে বন্ধ করে রেখেছে অনেকের মুখ। আর কেও যদি
এটাই কি একটা স্বাধীন জাতির প্রাপ্য?দুর্নীতির ঘুণপোকা দেশের অর্থনীতি এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত করে দিয়েছে যে এই ক্ষতি পুষিয়ে উঠা এক রকম অসম্ভবই বলা চলে।এই ক্ষতির জন্য কারা দায়ী?এই মোবারক আলীর মত মানুষেরাই।বাংলাদেশ এসব দুর্নীতিবাজ রাস্ট্রদ্রোহীদের কাছে জিম্মি হয়ে আছে।এরথেকে পরিত্রাণ পাওয়ার রাস্তা কি আছে?
Leave a Reply