1. Armanch88@gmail.com : md arman : md arman
  2. res_242629@yahoo.com : Babu Rony : Babu Rony
  3. abdulbased007@gmail.com : Abdul Baset : Abdul Baset
  4. dailyekusheysangbad01@gmail.com : bhuluyanews :
  5. ripon.ashulia@gmail.com : MD Ripon Miah : MD Ripon Miah
  6. icca.gure@gmail.com : Md Deloar Hossen sumon : Md Deloar Hossen sumon
  7. zohurulislam7@gmail.com : Zahurul Islam : Zahurul Islam
May 8, 2024, 7:41 pm
Title :
মিরপুরে ভবন নির্মাণে বিকট শব্দে কাঁপছে আশেপাশের ভবন এবং ভবনে ধরছে ফাটল নব্বই দশকের জগতালো চাকমার উদ্যোগে রামগড়ে প্রবীণ-নবীন ছাত্রলীগের পুনর্মিলন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হলো আজ ন্যাশনাল হোটেল এন্ড ট্যুরিজ্‌ম ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের হেড অফ ডিপার্টমেন্ট জাহিদা বেগমের শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশ কারাতে ফেডারেশনের সহ-সভাপতির পদ হতে অব্যাহতির উপর স্থিতাবস্থা শের-ই-বাংলা এ.কে ফজলুল হক এর ১৫০ তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে “শেরে বাংলা কর্মময় জীবন শীর্ষক আলোচনা সভা,,ও অ্যাওয়ার্ড প্রদান ২০২৩ দর্শকশ্রোতারাই সব শিল্পীদের শক্তির উৎস: মায়িশা শান্তা। বেলকুচিতে সুবিধা বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ বেলকুচিতে কৃষকদের মাঝে মাসকলাই বীজ ও সার বিতরণ বেলকুচিতে দুর্গা পূজা মন্ডপ প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় বেলকুচিতে ডেঙ্গু আক্রান্তে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

সুতার সিন্ডিকেট সক্রিয় হওয়া চেষ্টা, তাঁত নেই তবু তাঁতি সমিতির নেতা

  • আপডেটের সময় : Monday, September 11, 2023
  • 223 জন দেখেছে

জহুরুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার:

তাঁত শিল্পে সমৃদ্ধ সিরাজগঞ্জ জেলা। কৃষির পাশাপাশি তাঁত শিল্পের অবস্থান এবং জেলার বিশাল একটি জনগোষ্ঠী এ পেশার সাথে সরাসরি যুক্ত। মানুষের রুচি, প্রযুক্তির উন্নয়ন, শ্রম মূল্য বৃদ্ধি, বিকল্প বস্ত্র, মূলধনের স্বল্পতা, তাঁতিদের স্বল্পশিক্ষা ইত্যাদি বহুবিধ কারণে এমনিতেই তাঁত বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ যেমন-সোনার বাংলা গঠন, স্মার্ট বাংলাদেশ গঠন, ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়ন করতে হলে তাঁতি সমাজের উন্নয়ন আবশ্যক।

কিন্তু এই তাঁতীদের সুতা রং ও কেমিক্যাল কিনতে হয় নারায়ণগঞ্জ ও চট্রগ্রামের আমদানীকারী মহাজন এবং কটন মিল মালিকদের নিকট হতে। যে কারণে সুতা রং ও কেমিকেলের বড় বড় কয়েকটি সিন্ডিকেট রয়েছে এই দুই জেলাতে। তাদের সিন্ডিকেটের দামের উপর নির্ভর করতে হয় সিরাজগঞ্জের তিন লক্ষাধীক তাঁতীর।

তাই সরকার প্রান্তিক তাঁতীদের ভাগ্যের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড হতে সহজ শর্তে ঋণ সুবিধার ব্যবস্থা করেন এবং শুল্কমুক্ত সুবিধায় তাঁত বোর্ড নিবন্ধিত প্রাথমিক তাঁতি সমিতিকে সুতা, রং ও রাসায়নিক আমদানীর ব্যবস্থা করেন। এই সুযোগে প্রাথমিক তাঁতি সমিতির নামে সুতা, রং ও রাসায়নিক আমদানী করতে থাকেন নারায়ণগঞ্জের সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা ফজলুল হক, সুতা ব্যবসায়ী মাহতাব উদ্দিন আহমেদ (বাবুল ভূইয়া) ও হাজী আঃ ছাত্তার। এরা কেউ তাঁতী নন। এদের কারো কোন তাঁত নেই। অথচো তাঁতী নেতা হয়ে গত দের বছরে ২২টি ভুয়া তাঁতী সমিতির নাম দিয়ে ৮শত তাঁতীদের নামে বরাদ্দকৃত শুল্কমুক্ত সুতা রিতিমত আমদানী করে নারায়ণগঞ্জের টান বাজারে বিভিন্ন সুতার দোকানে কালো বাজারে বিক্রী করা শুরু করেন। এই সুতা আমদানী করে কয়েক বছরে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে পরিনত হয় এই তিনজন। ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের তৈরি করেন বহুতল ভবন।

তাঁতীদের নামে শুল্কমুক্ত আমদানীকৃত সুতা নিয়ে জালিয়াতি এমন খবর প্রকাশ হতে থাকে বিভিন্ন গনমাধ্যেমে। তখন টনক নরে বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের কর্মকর্তাদের। এরপর তাঁত বোর্ডের চেয়ারম্যান সহ একদল টিম আছে সিরাজগঞ্জে। সরাসরি তাঁত শিল্প এলাকা পরিদর্শন করে প্রান্তিক তাঁতী ও প্রাথমিক তাঁতী সমিতির সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন। এবং ঢাকায় গিয়ে এই শুল্কমুক্ত সুতা আমদানীর নীতিমালা পরিবর্তন করেন। নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়। বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড কর্তৃপক্ষ যথাযথ নিয়মনীতি (জারিকৃত এসআরও, ক্রাইটেরিয়া, সুপারিশ প্রদানের নীতিমালা) অনুসরণপূর্বক সুতা, রং ও রাসায়নিক আমদানির সুপারিশ প্রদান করে। মাঠ পর্যায়ের লিয়াজোঁ কর্মকর্তার সুপারিশসহ তাঁতি সমিতির নামে সুতা আমদানির আবেদন করতে হবে। যা প্রথমে যাচাই-বাছাই করা হবে এবং আবেদন যথাযথ থাকলে প্রধান কার্যালয়ের সমিতি কর্মকর্তা নথি উপস্থাপন করেতে হবে। পর্যায়ক্রমে তা সহকারী ব্যবস্থাপক, ব্যবস্থাপক, ডিজিএম, জিএম, মেম্বার হয়ে নথি চুড়ান্ত অনুমোদনের জন্য চেয়ারম্যানের নিকট পাঠাতে হবে। চেয়ারম্যান তা অনুমোদন করলে জিএম পত্র জারি করবেন। এরপর যে প্রাথমিক তাঁতী সমিতির নামে শুল্কমুক্ত সুতা বরাদ্দ হবে তা ঐ অঞ্চলের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অধিনে হস্থান্তর হবে। সুতা বিতরনের সময় জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, কাস্টোমসের কর্মকর্তা, ব্যাংকের প্রতিনিধি ও গনমাধ্যেম ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত থাকতে হবে। সকলের সামনে প্রাথমিক তাঁতী সমিতির তাঁতীরা তাদের ক্রয়কৃত শুল্কমুক্ত সুতা নিয়ে যাবন। এরিধারা বাহিকতায় সিরাজগঞ্জ সদর, শাহজাদপুর, বেলকুচি, নরসিংদীর আড়াইহাজার ও নারায়ণগঞ্জের রুপগঞ্জ উপজেলার ৯টি সমিতির ১৫৮০ জন তাঁতীর মাঝে সুতা রং ও কেমিক্যাল বিতরন করা হয়েছে। এখন এই সকল সুতা রং ও কেমিক্যাল দিয়ে কাপর তৈরি করে কাপরের বাজারে প্রতিযোগীতায় ১০ থেকে ১৫ ভাগ কমদামে কাপর বিক্রি কররে অনেকটাই স্বাবলম্বী হচ্ছেন সিরাজগঞ্জের প্রান্তিক তাঁতীরা।

বেলকুচি উপজেলার ভাঙ্গাবাড়ী প্রাথমিক তাঁতী সমিতির সাধারন সম্পাদক হযরোত আলী বলেন, আমার সমিতিতে ২৫জন সদস্য আছে এরা সবাই এই শুল্কমুক্ত পলেষ্টার সুতা রং ও কেমিক্যাল কিনে নিজের তাঁতে কাপর তৈরি করে আজ তারা অনেক লাভবান হচ্ছে। তবে সরকারে কাছে দাবী এই সুতা রং ও কেমিক্যাল যেন সবাই পায়। তাহলে তাঁতের তৈরী কাপরের দাম নিয়ন্ত্রনে থাকবে আর তাঁতীরা লাভবান হবে।

ঠিক এই সময় নারায়ণগঞ্জের ফজলুল হক, মাহতাব উদ্দিন আহমেদ (বাবুল ভূইয়া) ও হাজী আঃ ছাত্তার বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড এই নীতিমালা পরিবর্তন চেয়ে পূর্বের মতোকরে শুল্কমুক্ত সুতা রং ও কেমিক্যাল আমদানী এবং বিক্রি করতে চান। সেই সাথে বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করেন। যে আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ৪ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করেন। এমসয় উপস্থিত সাংবাদিকগন ফজলুল হক, মাহতাব উদ্দিন আহমেদ (বাবুল ভূইয়া) ও হাজী আঃ ছাত্তারের নিকট জানতে চান তারা তিনজন তাঁতী কিনা এবং তাদের তাঁত কোথায় আছে। তবে এবিষয়ে কোন সদউত্তর দিতে পারেন না তারা।

সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা ফজলুল হক বলেন, আমাদের তাঁত নেই এখন তবে আগে ছিলো। আমরা প্রান্তিক তাঁতীদের নিয়ে কাজ করি। এই সুতা রং ও কেমিক্যাল আমদানী করে স্বল্প মুল্যে সকল তাঁতীদের মাঝে বিক্রি করি। এখন এক শ্রেণীর তাঁতীরা পাচ্ছে এই সুবিধা তখন সকল তাঁতীরা পাবে। এখন এই সুতা জাতীয় তাঁতী সমিতি নিজেরা আমদানী করে তাই দেশে আর কেউ আমদানি করতে পারেনা। যে কারনে বর্তমানে বাজারে পলেষ্টার সুতার আমদানী নেই। সুতা সংকটে তাঁতীরা। আমরা এই নীতিমালা পরিবর্তন চাই।

এবিষয়ে সুতা ব্যবসায়ী হাজী সাত্তার বলেন, আমি এই সমিতির কেউ না।আমার কোন তাঁত নেই। আমি কোন তাঁতীর নামে সুতাও আনিনি। এ সম্পর্কে ফজলু আর বাবলু ভালো বলতে পারবে।

তবে মাহাতাব উদ্দিন আহম্মেদ বাবলু ভুইয়া বলেন, আমি কেন্দ্রীয় তাঁতীলীগের সহ-সভাপতি, আমি পাঁচ বার নির্বাচিত জাতীয় তাঁতী সমিতির সভাপতি ছিলাম। আমাদের সময় এই সুতা রং ও কেমিক্যাল যথা যথ ভাবে বিতরন করা হতো। কিন্তু বর্তমানে তাঁত বোর্ডের জিএম এবং সভাপতি দুজনে মিলে বিভিন্ন ওয়ার্ডের নামে কোটি কোটি টাকার সুতা রং ও কেমিক্যাল বিতরন না করে বড় বড় ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করছে। আমি এই বিতরনের নামে বিক্রি বন্ধ ও অবৈধ নীতিমালার পরিবর্তন চাই।

বর্তমান জাতীয় তাঁতী সমিতির সভাপতি মনোয়ার হোসেন বলেন, ফজলুল হক একজন প্রাক্তন ব্যাংক কর্মচারী। তিনি বর্তমানে নারায়নগঞ্জে সুতার ব্যবসা করেন। তিনি তাঁতী হলেন কিভাবে বা তাঁর তাঁতে কি পণ্য উৎপাদন হয় এটা আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন। তিনি অনেক দিন ধরে সুতার ব্যবসায় নিয়োজিত। পাবনা জেলার দোগাছিতে ২০১৯ সালে “দোগাছি ইউনিয়ন ১নং ওয়ার্ড প্রাথমিক তাঁতি সমিতি” এর নামে সুতা বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি হওয়ায় তার নামে দুর্নীতি দমন কমিশনে মামলা চলমান। এই মামলাতে বর্ণিত ব্যক্তি সম্পৃক্ত থাকার দায়ে সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন, পাবনা অফিস হতে ফজলুল হক-কে তলব করেন এবং তিনি হাজিরা দেন। এ গ্রুপের অন্যতম সদস্য মাহতাব উদ্দিন আহমেদ (বাবুল ভূইয়া)। তিনি জাতীয় তাঁতি সমিতির সাবেক সভাপতি। তিনি ২৭.০৫.২০০৯ থেকে ১০.১২.২০১৯ খ্রিঃ তারিখ পর্যন্ত টানা জাতীয় তাঁতি সমিতির কমিটিতে ছিলেন। তার আমলে ৫১টি প্রাথমিক তাঁতি সমিতি আমদানি সুপারিশ পায়। কিন্তু বাবুল সাহেবের নেতৃত্বে নারায়নগঞ্জের সুতা ব্যবসায়ী ফজলুল হক এবং হাজী আঃ ছাত্তার এর যোগসাজসে তারা আমদানিকৃত মালামাল তাঁতিদের মাঝে বিতরণ না করে টান বাজারে (নারায়নগঞ্জ) বিক্রি করেন। নিজেরা আর্থিকভাবে কোটি টাকা লাভবান হন। এ বিষয়ে তৎসময়ে অনেক পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। তাদের বর্তমান উদ্দেশ্য হলো যাতে সাধারণ তাঁতিরা  সহজে সুতা, রং ও রাসায়নিক আমদানি করতে না পারে এবং তাঁতিদের নামে বরাদ্দকৃত সুতা যাতে তারা করায়ত্ত্ব করতে পারে এবং সরকার কর্তৃক জারিকৃত চেকলিস্ট বাতিল করে অন্য মহলের মাধ্যমে নিজেরা সুতা, রং ও রাসায়নিক এর ব্যবসায় আরো লাভবান হতে পারে সে উদ্দেশ্যে তারা সরকার ও জাতীয় তাঁতি সমিতিকে জড়িয়ে অপপ্রচার চালিয়ে আসতেছে। শুল্কমুক্তভাবে (৫% এর অধিক) সুতা, রং ও রাসায়নিক আমদানি বন্ধ হলে দেশের বাজারে পলেষ্টার সুতার একচেটিয়া ব্যবসা উক্ত স্বার্থান্বেষী মহলটি করায়ত্ত্ব করতে পারবে এবং পলেষ্টার সুতার দাম বহুগুণ বেড়ে যাবে। ফলে প্রান্তিক তাঁতিদের পক্ষে বহুগুণ দাম দিয়ে সুতা কিনে কাপড় উৎপাদন করে বাজারে বিক্রি করার প্রায় অসম্ভব। ফলে দাম বাড়ায় যেমন ভাবে প্রান্তিক তাঁতিরা ক্ষতিগ্রস্থ হবে ও বিপরীতে মুনাফাভোগী মহলটি আরো লাভবান  হবে। তারা এখন পূর্বের মতো আবারো তাঁতীদের ভাগ্য নিয়ে ছিনিবিনি খেলতে চায়। তাই বর্তমানে যে নীতিমালা চলমান রয়েছে তা বজায় থাকলে তাঁতীরা অনেক উপকৃত হবে।

বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের জেনারেল ম্যানেজান কামনাশীষ দাস বলেন, বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড হতে সহজ শর্তে নিয়মিত তাঁতিদের চলতি মূলধন সরবরাহ করা হচ্ছে, শুল্কমুক্ত (৫% এর অধিক) সুবিধায় সুতা, রং, রাসায়নিক আমদানির সুপারিশ প্রদান করা হচ্ছে, তাঁতিদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন প্রকার প্রশিক্ষণ প্রদান সহ তাঁত বোর্ড এর সার্ভিস সেন্টারের মাধ্যমে প্রি এবং পোস্ট উইভিং সেবা প্রদান করা হচ্ছে, তাঁতিদের উৎপাদিত পণ্য সমূহের বিপননের জন্য নিয়মিত মেলার আয়োজন সহ অনলাইন প্লাটফর্মে পণ্য বিক্রয় করার সুযোগ করে দেয়া হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, সুতা প্রদানের ক্ষেত্রে যথাযথ নিয়ম নীতি ( এসআরও,  ক্রাইটেরিয়া, চেকলিষ্ট) অনুসরণ করেই তাঁতি সমিতির অনুকূলে বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড আমদানি সুপারিশ প্রদান করছে। এক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ের লিয়াজোঁ অফিসারের সুপারিশসহ তাঁতি সমিতির নামে সুতা আমদানির আবেদন হবে অফিসে আসলে তা প্রথমে যথাযথভাবে যাচাই করা হয় এবং আবেদন যথাযথ থাকলে প্রধান কার্যালয়ের সমিতি কর্মকর্তা ফাইল উপস্থাপন করেন। এরপর ফাইল পর্যায়ক্রমে সহকারী ম্যানেজার, ম্যানেজার, ডিজিএম হয়ে জিএম এর কাছে যায়। জিএম সুপারিশ করে ফাইল অনুমোদনের জন্য মেম্বার এবং চেয়ারম্যান এর কাছে পাঠান। তারা ফাইল অনুমোদন করলে জিএম চিঠি ইস্যু করেন। ফলে তাঁতি সমিতির নামে সুতা আমদানির সুপারিশ এর ক্ষেত্রে কোনো একক কর্মকর্তার একক সিদ্ধান্ত গ্রহনের সুযোগ নেই। সমন্বিত ভাবে যথাযথ ভাবে ফাইল অনুমোদনের পরই চিঠি ইস্যু করা যায়। এখানে তাঁত নেই তবু তারা তাঁতি নেতা হয়েছে। এখন এই দুর্নীতিবাজরাই চালাচ্ছে নানা অপপ্রচার।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2023 Dailyekusheysangbad.com
Desing & Developed BYServerNeed.com